ঢাকা ১৫ জানুয়ারি, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা কমে শৈত্যপ্রবাহের কবলে পঞ্চগড় পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে শেষ ভাষণে নিজেকে ‘সফল’ দাবি বাইডেনের আহসান উল্লাহ মাস্টার হত্যা : দ্রুত আপিল শুনানির আবেদন টিউলিপকে এবার দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়ার দাবি দুর্নীতিবিরোধী জোটের কাফনের কাপড় জড়িয়ে চাকরিতে পুনর্বহালের অনশনে ক্যাডেট এসআইরা সচিবালয়ের ৬২৪ সিসি ক্যামেরার ৪৯৪টি পুরোপুরি অচল, ৯৫টি অর্ধ-বিকল! জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা : খালেদা জিয়ার আপিলের রায় বুধবার অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে না : হাইকোর্ট আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে অবরোধ করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের অবস্থান

আহসান উল্লাহ মাস্টার হত্যা : দ্রুত আপিল শুনানির আবেদন

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

১৪ জানুয়ারি, ২০২৫,  12:48 PM

news image

আওয়ামী লীগ নেতা ও গাজীপুরের সাবেক সংসদ সদস্য আহসান উল্লাহ মাস্টার হত্যা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের আপিল দ্রুত শুনানি করতে আপিল বিভাগে আবেদন করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগে এ আবেদন করা হয়।জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দস কাজল আসামিদের পক্ষে এ আবেদন করেন।

২০০৪ সালে স্থানীয় এক জনসভায় সন্ত্রাসীদের ব্রাশফায়ারে নিহত হন আওয়ামী লীগ নেতা ও গাজীপুরের সাবেক সংসদ সদস্য আহসান উল্লাহ মাস্টার। এরপর বিচারিক আদালতে রায়ের পর মামলাটি হাইকোর্টেও শুনানি হয়। শুনানি শেষে হাইকোর্ট রায় দেন। সে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে পৃথক আপিল আবেদন জানায় রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিরা। এরপর আপিল বিভাগের শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে।

মামলার বিবরণী থেকে জানা গেছে, ২০০৪ সালের ৭ মে গাজীপুরের টঙ্গীর নোয়াগাঁও এম এ মজিদ মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এক জনসভায় আহসান উল্লাহ মাস্টারকে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। ঘটনার পরদিন আহসান উল্লাহ মাস্টারের ভাই মতিউর রহমান টঙ্গী থানায় ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতপরিচয় আরও ১০ থেকে ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।

এরপর বিচার শেষে ২০০৫ সালের ১৬ এপ্রিল বিচারিক আদালত নূরুল ইসলাম সরকারসহ ২২ জনকে মৃত্যুদণ্ড এবং ছয় জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ ও দু’জনকে খালাস দেন।

পরে বিচারিক আদালতের রায়ের বিষয়ে হাইকোর্টে ডেথ রেফারেন্স আসে। পাশাপাশি আসামিদের পক্ষ থেকে জেল আপিল করা হয়। এরপর ২০১৬ সালের ১৫ হাইকোর্টের রায় ঘোষণা করা হয়। মামলার রায়ে ছয় জনের ফাঁসি বহাল রাখা হয়। এই মামলায় ৩০ আসামির মধ্যে নিম্ন আদালতে মোট ২৮ জনের দণ্ড হয়। এর মধ্যে ২২ জনের মৃত্যুদণ্ড ও ছয় জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়। এসব আসামির মধ্যে ১৭ জন কারাগারে ও ৯ জন পলাতক রয়েছেন। এ ছাড়া দুজন মারা গেছেন।

logo
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: মনিরুজ্জামান মনির