ঢাকা ১৮ এপ্রিল, ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম
প্রভাব খাটিয়ে আর পরিবেশের ক্ষতির সুযোগ নেই: মন্ত্রী ৭ বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে, অব্যাহত থাকতে পারে তাপপ্রবাহ পরীমণির বিরুদ্ধে নাসিরের মামলা অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে পিবিআই ইউক্রেনে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, নিহত ১৭ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা হিজবুল্লাহ বা ইরান কেউই বর্তমানে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত নয় : ইইউ ২১ নাবিক দেশে ফিরবেন জাহাজে, বাকি দুজন বিমানে নরসিংদীতে দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে যুবক নিহত, আহত ৭ ইরানে সম্ভাব্য হামলার প্রস্তুতি চূড়ান্ত করল ইসরায়েলি বিমান বাহিনী

নায়ক ফারুক আর নেই

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

১৫ মে, ২০২৩,  12:20 PM

news image

দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকা বাংলা চলচ্চিত্রের 'মিয়াভাই' খ্যাত নায়ক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ঢাকা-১৭ আসনের সংসদ সদস্য আকবর হোসেন পাঠান ফারুক (৭৪) মারা গেছেন।

সোমবার (১৫ মে) স্থানীয় সময় সকাল ১০টার দিকে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ পরিবারের সদস্যদের বরাত দিয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আগামীকাল তার মরদেহ দেশে আনা হবে।

২০২১ সালের ৪ মার্চ নিয়মিত চেকআপের জন্য সিঙ্গাপুর যান অভিনেতা ও ঢাকা-১৭ আসনের সংসদ সদস্য ফারুক। সেখানে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। উচ্চ রক্তচাপ, মস্তিস্ক, স্নায়ুতন্ত্রের নানা সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। চার মাস ছিলেন ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ)। সেমি কোমায় কেটেছে আরও চার মাস। 

তবে দীর্ঘ অসুস্থতা কাটিয়ে চলতি বছরের শুরুর দিকে কিছুটা সুস্থ হয়েছিলেন বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন তার স্ত্রী ফারহানা পাঠান। গত মার্চে তাদের দেশে ফেরার কথা ছিল।

১৯৪৮ সালের ১৮ আগস্ট ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন ফারুক। এইচ আকবর পরিচালিত ‘জলছবি’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে ১৯৭১ সালে ঢাকাই সিনেমার তার অভিষেক হয়। এরপর ‘লাঠিয়াল’, ‘সুজন সখী’, ‘নয়নমনি’, ‘সারেং বৌ’, ‘গোলাপী এখন ট্রেনে’, ‘সাহেব’, ‘আলোর মিছিল’, ‘দিন যায় কথা থাকে’, ‘মিয়া ভাই’সহ শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।

ফারুক ১৯৭৫ সালে ‘লাঠিয়াল’ সিনেমা জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। এছাড়া ২০১৬ সালে আজীবন সম্মাননায় ভূষিত হন।

logo
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: মনিরুজ্জামান মনির