ঢাকা ০৬ অক্টোবর, ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম
সাবেক রাষ্ট্রপতি বদরুদ্দোজা চৌধুরী আর নেই ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, ভূমিধসের শঙ্কা লেবাননে গত ৪ দিনে ২৫০ হিজবুল্লাহ যোদ্ধা নিহত জাহাজে আগুনের পর সমুদ্রে লাফ, এক নাবিকের মৃত্যু তেলের দাম এক সপ্তাহে বেড়েছে ৯ শতাংশ প্রাধান্য পাবে সংস্কার প্রস্তাব ও নির্বাচন ইস্যু শেরপুরের তিন উপজেলায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম এবার অনির্দিষ্টকালের জন্য সাজেক ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করল প্রশাসন রাষ্ট্র সংস্কারে পাঁচ কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি ১০ বছর পর বিশ্বকাপে জয় পেল বাংলাদেশ

সাগর-রুনি হত্যা মামলা : তদন্ত থেকে র‍্যাবকে সরিয়ে দিতে রিট

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪,  11:51 AM

news image

সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যার ঘটনায় করা মামলার তদন্ত থেকে র‍্যাবকে সরিয়ে দিতে রিট আবেদন করা হয়েছে। আবেদনে এ হত্যা মামলার তদন্তভার পিবিআইকে দিতে বলা হয়েছে। 

সোমবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুবের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটি শুনানির জন্য কার্যতালিকায় রয়েছে। এর আগে গতকাল সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যার ঘটনায় করা মামলায় নতুন আইনজীবী নিয়োগ দেওয়া হয়। ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনিরকে আলোচিত এ মামলার আইনজীবী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। 

রোববার সাগর-রুনি হত্যা মামলার বাদী নওশের রোমান বলেন, এখন থেকে আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির সাগর-রুনি হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচনে আইনি লড়াই করবেন। 

আইনজীবী শিশির মনির বলেন, আমরা সাগর-রুনি হত্যার রহস্য উন্মোচনে কাজ শুরু করবো। এর অংশ হিসেবে তদন্ত কর্মকর্তাদের সঙ্গে খুবই দ্রুত মিটিং করবো। একইসঙ্গে হত্যার রহস্য উন্মোচনে নিম্ন আদালত ও উচ্চ আদালতে আইনি লড়াই করবো।

সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যার ঘটনায় করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য এ পর্যন্ত ১১৩ বার সময় বাড়ানো হয়েছে। পরবর্তী শুনানির জন্য ১৫ অক্টোবর দিন ধার্য রয়েছে।

২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারে সাংবাদিক দম্পতি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরওয়ার এবং এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি তাদের ভাড়া বাসায় নির্মমভাবে খুন হন।

তাদের একমাত্র ছেলে মাহির সারোয়ার মেঘ (৫) সে সময় বাড়িতে ছিল। হত্যার ঘটনায় রুনির ভাই নওশের আলী রোমান শেরেবাংলা থানায় মামলা করেন।

মামলা দায়েরের পর শেরেবাংলা নগর থানাকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়। তিন দিন পর মামলাটি গোয়েন্দা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তাদের ব্যর্থতার পর মামলাটি র‌্যাবের কাছে হস্তান্তর করা হয় ২০১২ সালের ১৮ এপ্রিল। 

মামলায় গ্রেপ্তার আটজনের মধ্যে দুজন জামিন পেয়েছেন। বাকিরা কারাগারে আছেন।

র‌্যাবের অতিরিক্ত এসপি খন্দকার মো. শফিকুল আলম মামলার সপ্তম তদন্ত কর্মকর্তা। ২০১৯ সালের ৭ জুলাই তাকে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়।

logo
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: মনিরুজ্জামান মনির