ঢাকা ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম
পঞ্চগড়ে ফের তাপমাত্রার পারদ নামল ৯ ডিগ্রির ঘরে ভারতের কাছে হেরে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের কুড়িগ্রামে জেঁকে বসেছে শীত, জনজীবন বিপর্যস্ত বাংলাদেশে গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন ১২ ম্যাচে নবম হার ম্যানসিটির, আর্সেনালের বড় জয় ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের ঘন কুয়াশায় এক্সপ্রেসওয়েতে ৭ যানবাহনের সংঘর্ষ, আহত ৫ আরও তেল-গ্যাস না কিনলে ইইউ’র ওপর শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের আকাশ মেঘাচ্ছন্ন, বৃষ্টি হতে পারে ঢাকা ও উপকূলে টঙ্গীতে বেইলি ব্রিজ ভেঙে নদীতে ট্রাক, বিকল্প পথে চলার অনুরোধ

আরও ৭৯ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি দিতে চিঠি

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

২১ সেপ্টেম্বর, ২০২২,  11:52 AM

news image

দেশের আরও ২৩ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে আরও ৭৯ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির জন্য অনুমতি দিতে চিঠি দিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। এরমধ্যে নন বাসমতি সিদ্ধ চাল ৬১ হাজার টন এবং আতপ চাল ১৮ হাজার টন।

খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের কাছে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে। 

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. মজিবর রহমান স্বাক্ষরিত চিঠিতেতে বলা হয়, এসব ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানকে উল্লেখিত পরিমাণ (সর্বোচ্চ ৫ শতাংশ ভাংগাদানা বিশিষ্ট) নন বাসমতি সিদ্ধ চাল ও আতপ চাল আমদানির অনুমতি দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো। 

আমদানির শর্তে বলা হয়, বরাদ্দপ্রাপ্ত আমদানিকারককে আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সব চাল বাংলাদেশে বাজারজাত করতে হবে। আমদানি করা চালের পরিমাণ, গুদামজাত ও বাজারজাতকরণের তথ্য সংশ্লিষ্ট জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রককে অবহিত করতে হবে। 
 
এতে আরও বলা হয়, বরাদ্দের অতিরিক্ত আইপি ইস্যু/জারি করা যাবে না। আমদনি করা চাল সত্ত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠানের নামে পুন:প্যাকেটজাত করা যাবে না। আমদানি করা বস্তায় চাল বিক্রয় করতে হবে। 

চালের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রথম দফায় গত ৩০ জুন বেসরকারিভাবে ৪ লাখ নয় হাজার টন সিদ্ধ ও আতপ চাল আমদানির জন্য ৯৫টি প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছিল খাদ্য মন্ত্রণালয়। 

এরপর গত ৪ জুলাই দ্বিতীয় দফায় ১২৫টি প্রতিষ্ঠানকে ২ লাখ ৪৬ হাজার টন এবং তৃতীয় দফায় গত ৭ জুলাই ৬২টি প্রতিষ্ঠানকে ১ লাখ ৮২ হাজার টন সিদ্ধ ও আতপ চাল আমদানির জন্য অনুমতি দিতে খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি পাঠানো হয়েছিল। এরপর আরও কয়েক ধাপে আমদানির অনুমতি দিতে চিঠি পাঠানো হয় এবং অনুমতিও মেলে। 

logo
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: মনিরুজ্জামান মনির